তাছাড়া এই অল্প সময়ের ভেতরে শেয়ারের সংখ্যাও অনেক। বিশেষ করে পোস্টকারী ছবি সাথে ঘটনাটি কয়েক লাইনে তুলে ধরে বলেছেন- ‘এক ছাত্রীকে বোরকা খোলার জন্য শ্লীলতাহানি, মেয়েটিকে কান ধরাচ্ছে ও পা ধরাচ্ছে।’ ওই কমেন্টের প্রেক্ষিতে অনেকে এই সন্ত্রাসী যুবককে গ্রেফতারে জোর দাবি রেখেছেন প্রশাসনের কাছে।
ছাত্রীকে ভয় দেখানোর ঘটনায় অন্তত চার যুবক ছিল বলে দাবি করে পোস্টে তাদের নাম তুলে ধরা হয়। যদিও ওই ঘটনার মূল নায়ক হিসেবে নলছিটি পৌর এলাকার জলিল চৌধুরীর ছেলে রেজাউল চৌধুরীকেই অভিযুক্ত করা হয়েছে।
বাকিরা হচ্ছে- উপজেলার নান্দিকাঠি গ্রামের রুস্তুম আলীর ছেলে বোমারু রমিজ, সোহরাব ডাক্তারের ছেলে সাবু এবং হান্নান পুলিশের ছেলে মিঠু।
বিস্ময়কর ব্যাপার, ছাত্রীকে শাসানোর প্রাক্কালে বোমারু রমিজের কোমরে গেঞ্জি দিয়ে ঢাকা একটি পিস্তলও দেখতে পাওয়া গেছে ওই ছবিতে।
জানা গেছে- ঘটনায় জড়িত চার যুবকই অপরাধের সাথে জড়িত রয়েছে। তাদের মধ্যে রমিজ একবার বোমাসহ পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছিল। যে কারণে তার নামের পূর্বে উপজেলাবাসী বোমারু শব্দটি জুড়ে দিয়েছে। সে বোমারু রমিজ নামেই পরিচিত।
ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুন এখানে
তবে ছাত্রী শ্লীলতাহানির পুরো অভিযোগ অস্বীকার করে বাহিনী প্রধান রেজাউল চৌধুরী বলছেন- বিষয়টি অনেক আগের। কিন্তু স্থানীয় একটি মহল তাকে হয়রানি করতে এখন নতুন করে কৌশল নিয়েছে।
পাঠকের মতামত